পরীক্ষামূলকভাবে গত বছর ‘তালপাতা’ ব্র্যান্ডের দুটি মডেলের ল্যাপটপ তৈরি করে দেশীয় প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান ডেটাসফট সিস্টেম লিমিটেড।
গত বছরেরই শেষ দিকে বাণিজ্যিক উৎপাদন শুরু করা কথা থাকলেও তা করতে পারেনি প্রতিষ্ঠানটি। এর মধ্যে প্রতিষ্ঠানটি এক হাজার ল্যাপটপের ফরমায়েশ পাওয়ায় আগামী এপ্রিলের মধ্যেই তালপাতা ব্র্যান্ডের ল্যাপটপ সরবরাহ শুরু করবে। ডেটাসফট ‘তালপাতা ক’ এবং ‘তালপাতা ব’ নামে ওই দুটি মডেলের ল্যাপটপ তৈরি করেছে।
যার উৎপাদন ও সংযোজন করা হবে গাজীপুরের কালিয়াকৈরের ‘বঙ্গবন্ধু হাইটেক সিটি’র ডেটাসফটের কারখানায়। ডেটাসফট সিস্টেম লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মাহবুব জামান বলেন, আমরা গত বছরেই ল্যাপটপগুলো পরীক্ষামূলক তৈরি ও ব্যবহার শুরু করি। সেখান থেকে নানা ধরনের ফিডব্যাক পাওয়ার পর সেগুলো নিয়ে আরও গবেষণা ও উন্নয়ন করা হয়।
তবে শেষ পর্যন্ত আমরা চূড়ান্ত উৎপাদনে যেতে পারিনি। কেন উৎপাদনে যেতে পারেনি ডেটাসফট জানতে চাইলে তিনি বলেন, আসলে ম্যানুফ্যাকচারিং ও অ্যাসেম্বিংয়ে বড় ধরনের বিনিয়োগ প্রয়োজন হয়।
যন্ত্রপাতি স্থাপন করতে হয়, দক্ষ কর্মী দরকার হয়। সবকিছু মিলিয়ে সময় লেগেছে। প্রতিষ্ঠানটি যে দুটি মডেলের কম্পিউটার তৈরির কথা বলেছে তার একটি শিক্ষার্থীদের জন্য। আরেকটি ব্যবসায়িক কাজে ব্যবহারের জন্য।
MTECHTUBE
Friday, March 22, 2019
এপ্রিলে আসছে দেশে তৈরি ল্যাপটপ ‘তালপাতা’
Wednesday, March 20, 2019
দেশের বাজারে নতুন দুই স্মার্টফোন আনল স্যামসাং
চলার পথে রোমাঞ্চকর মুহূর্তগুলো ক্যামেরাবন্দি করতে যারা ভালোবাসে তাদের জন্য দেশের বাজারে গ্যালাক্সি এ সিরিজের দুটি ফোন- গ্যালাক্সি এ৫০ ও এ৩০ নিয়ে এসেছে স্যামসাং বাংলাদেশ।
বর্তমান সময়ে সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমগুলোতে লাইভে আসার বিষয়টি বেশ জনপ্রিয়তা পেয়েছে। ‘রেডি, অ্যাকশন’ ট্যাগলাইনের গ্যালাক্সি এ৫০ ও এ৩০ বাজারে নিয়ে আসার পেছনে এই বিষয়টিকেই বিবেচনা করেছে স্যামসাং।
গ্যালাক্সি এ৫০-তে আছে সুপার অ্যামোলেড ইনফিনিটি-ইউ ৬.৪ ইঞ্চির ফুলএইচডি+ ডিসপ্লে। পাশাপাশি ২৫ মেগাপিক্সেল (লো-লাইট)+ ৮ মেগাপিক্সেল (আল্ট্রা-ওয়াইড)+ ৫ মেগাপিক্সেল (লাইভ ফোকাস) লেন্সের সমন্বয়ে ট্রিপল ক্যামেরা সেটআপের গ্যালাক্সি এ৫০ দিয়ে লাইভ স্ট্রিমিং হবে আরো বেশি রোমাঞ্চকর। ডিভাইসটির ক্যামেরা দিয়ে ১২৩ ডিগ্রি আল্ট্র-ওয়াইড ভিডিও সুবিধা উপভোগ করতে পারবে ব্যবহারকারীরা, যা লাইভ স্ট্রিমিংকে নিয়ে যাবে এক নতুন মাত্রায়। গ্যালাক্সি এ৫০ ডিভাইস দিয়ে ২৪০ ফ্রেম পার সেকেন্ড (এফপিএস)-এ স্লো-মো ভিডিও তৈরি করা যাবে অনায়াসে। পাশাপাশি এই ডিভাইসটিতে আছে অন-স্ক্রিন ফিঙ্গারপ্রিন্ট সেন্সর।
অন্যদিকে, গ্যালাক্সি এ৩০ দিয়ে ১৬ মেগাপিক্সেল (লো-লাইট) + ৫ মেগাপিক্সেল (আল্ট্রা-ওয়াইড) সমৃদ্ধ ডুয়েল লেন্সের রিয়ার ক্যামেরা এবং ১৬ মেগাপিক্সেলের ফ্রন্ট ক্যামেরা দিয়ে লাইভ স্ট্রিমিং বা যেকোনো ভিডিও হবে আগের চেয়ে আরো অ্যাকশননির্ভর। গ্যালাক্সি এ৫০-এর মতোই এই ডিভাইসটিতে আছে সুপার অ্যামোলেড ইনফিনিটি-ইউ ৬.৪ ইঞ্চির ফুলএইচডি+ ডিসপ্লে, ৪০০০ মিলিঅ্যাম্পিয়ার ব্যাটারি, ১৫ ওয়াটের ফাস্ট চার্জিং এবং টাইপ-সি পোর্ট।
ডিভাইস দুটি নিয়ে স্যামসাং বাংলাদেশের হেড অব মোবাইল মো. মূয়ীদুর রহমান বলেন, ‘নতুন যুগের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলার সূত্র ধরেই দেশের বাজারে গ্যালাক্সি এ সিরিজের নতুন দুটি ডিভাইস নিয়ে এসেছি আমরা। স্যামসাং সবসময় চেষ্টা করে ক্রেতাদের মূল চাহিদা পূরণের, আর এক্ষেত্রে সেই চেষ্টার বহিঃপ্রকাশ ঘটেছে।’
আজ থেকে দেশের সকল স্যামসাং স্টোরসহ অনুমোদিত অন্যান্য মোবাইল আউটলেটগুলোতে গ্যালাক্সি এ৫০ ক্রয় করতে পারবেন আগ্রহী ক্রেতারা। দেশের বাজারে গ্যালাক্সি এ৫০-এর দাম মাত্র ২৬,৯৯০ টাকা। অনলাইন প্ল্যাটফর্ম পিকাবু ডটকম থেকে গ্যালাক্সি এ৫০ ক্রয়ের ক্ষেত্রে ০% ইন্টারেস্টে ৬ মাসের ইএমআই বা কিস্তি সুবিধা উপভোগ করার পাশাপাশি পাওয়া যাবে পিকাবুর গোল্ড মেম্বারশিপ যার মাধ্যমে ক্রেতারা আজীবন ফ্রি ডেলিভারি সুবিধা নিতে পারবেন। এছাড়া ৬০০ ক্লাব পয়েন্ট, বাসা থেকে মোবাইল এক্সচেঞ্জ অফার ও বিক্রয় পরবর্তী সেবা গ্রহণ এবং অপারেটর বান্ডেল অফার উপভোগ করার সুযোগ থাকছে গ্যালাক্সি এ৫০ ক্রয়ে।
অন্যদিকে, গ্যালাক্সি এ৩০ ক্রয় করতে হলে এক সপ্তাহ অপেক্ষা করতে হবে। দেশের সকল স্যামসাং স্টোরসহ অনুমোদিত অন্যান্য মোবাইল আউটলেটগুলো থেকে ডিভাইসটি মাত্র ২২,৯৯০ টাকায় ক্রয় করা যাবে।
Wednesday, February 10, 2016
বিট কয়েন সাইট হতে প্রতিদিন আয় করুন !!
বিট কয়েন সম্পর্কে টিউন করার উদ্দেশ্য:
আসলে বিট কয়েন বিষয় নিয়ে অনেকের মধ্যে তর্ক-বিতর্কের বিষয় রয়েছে। একজন বলবেন এটা বৈধ এবং অন্যজন বলবেন অবৈধ। তবে আমার যুক্তির দিক হতে ৫০/৫০ তার কারন গুলো নিম্নরুপ:১। বিটকয়েন কোনো দেশের বৈধ বা অনুষ্ঠানিক মুদ্রা না হলেও ডিজিটাল মুদ্রা হিসেবে এর জনপ্রিয়তা ক্রমশ বেড়ে চলেছে। বাজার বিশ্লেষকদের মতে, অনলাইনে কেনাকাটা ও ইলেকট্রনিক লেনদেনে বিটকয়েন ভবিষ্যতে সবচেয়ে জনপ্রিয় ও বহুল ব্যবহৃত মুদ্রা হবে। বাংলাদেশ ছাড়াও বিটকয়েন ফাউন্ডেশনে সদ্য যুক্ত হওয়া দেশগুলো হচ্ছে কানাডা, মেক্সিকো, নেদারল্যান্ডস, অস্ট্রেলিয়া, জার্মানি ও ডেনমার্ক। বাংলাদেশীদের জীবনযাত্রার ইতিবাচক পরিবর্তনে বিটকয়েন সহায়ক ভূমিকা রাখবে বলে মনে করছেন এ খাতের সঙ্গে সংশ্লিষ্টরা। তথ্য সূত্র এখানে
২। অর্থনীতিবিদদের সাথে কথা বলে জানা যায়, জাপান, আমেরিকাসহ ইউরোপের দেশগুলোতে এই বিটকয়েনের কিছু প্রচলন থাকলেও বাংলাদেশে এর প্রচলন করা সম্ভব নয়। তাছাড়া এটা দিয়েতো বৈদেশিক মুদ্রা ক্রয় করা যাবে না। এ ব্যাপারে বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক সহকারী পরিচালক অসিম কুমার দাশগুপ্ত বলেন, বিটকয়েনের কোন বাস্তব রুপ নেই। তাই এখানে মানুষের প্রতারিত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। তিনি আরও বলেন, দেশে বিনিময়ের মাধ্যম হিসেবে কোন মুদ্রা চলবে কি চলবে না তা নির্ধারণ করার ক্ষমতা শুধু বাংলাদেশ ব্যাংকের। একটা দেশের অভ্যন্তরে ঐ দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংক বা অর্থনিয়ন্ত্রণকারী সংস্থার অনুমোদন ছাড়া কোন মুদ্রা বিনিময় মাধ্যম হিসেবে বিবেচিত হবে না । সম্প্রতি কৃত্রিম মুদ্রার ঝুঁকির কথা বিবেচনা করে বাংলাদেশ ব্যাংক এক বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে বিটকয়েনের প্রচলন নিষিদ্ধ করেছে।
বিট কয়েন সাইটে আমি যে কাজ করেছি তার প্রমাণাদি ও অভিজ্ঞতা:
ক। হ্যা আমিও জানি বাংলাদেশ ব্যাংক বিট কয়েনকে নিষিদ্ধ করেছে। ইন্টারনেটে বেশ কিছু প্রতিষ্ঠান বিট কয়েনের মাধ্যমে পে নিয়ে থাকে। সুতরাং মনে করলাম নেটে প্রায় সময়ই থাকি। সেখানে যদি কিছু মামুলি অর্থ আছে বিনা পরিশ্রমে, তাতে ক্ষতি কি? তাছাড়া এখানে তো নিজের কোন অর্থ ইনভেস্ট করতে হচ্ছে না। যেই ভাবা সেই কাজ। প্রায় ১৪ মাসের মাসের মত হল। এই পর্যন্ত বিট কয়েনে আয় করেছি প্রায় ১১৫ ডলারের মত। অবশিষ্ট আছে ৪৫ ডলার।খ।। যেহেতু বাংলাদেশে বিট কয়েন দ্বারা কাজ করা যাবে না। তাই সিদ্ধান্ত নিলাম এই কয়েন দ্বারা আমি ডোমেইন ও হোস্টিং ক্রয় করব। এই হিসাবে কয়েন দ্বারা আমিসহ আমার বন্ধুদেরকে প্রায় ৭ টির মত ডোমেইন ক্রয় করি। এই তো গতকালকেও একটি ডোমেইন রেজি: করি বিট কয়েন দ্বারা পেমেন্ট করেছি। পারলে আপনারা http://www.who.is সাইটে গিয়ে http://www.nabinbangla.comনামটি চেক করে দেখতে পারেন আমি কোন ভূয়া কথা বলছি কিনা!
গ। যেহেতু পূর্বেই বলেছি বিট কয়েন লেনদেন অনেক নামী ইন্টারনেট প্রতিষ্ঠানও সাপোর্ট করে। যেমন বিখ্যাত ডোমেইন প্রভাইডারhttp://www.namesilo.com এবং হোস্টিং প্রভাইডার http://www.hostdime.com তাদের সাইটে পেমেন্ট হিসাবে বিট কয়েন সাপোর্ট করে। সুতরাং আমার বন্ধুদের অনেকেরই উক্ত সাইট হতে ডোমেইন কিনে দিয়েছি।
ঘ। বিগত ১ বছর ধরে যে বিট কয়েন আয় করেছি এবং লেনদেনের প্রমাণ পত্র:
উপরোক্ত আলোচনা ও প্রমাণাদির ভিত্তিতে বুঝতে পারলেন বিট কয়েন আয়ের উপযোগীতা। সুতরাং আপনিও আমার মত বিটকয়েনকে বাংলাদেশে লেনদেন না হলেও অনলাইনে অন্য কোন কাজে ব্যবহার করতে পারবেন যেমনটি আমি করেছি ডোমেইন ও হোস্ট ক্রয়ে। এবং হ্যা বিট কয়েন হতে কিভাবে আয় করতে হয় এবং একাউন্ট ওপেন করতে হয় তা নিম্নে বিস্তারিত ব্যাখ্যা করছি। তবে হ্যা কাজ শুরু করার পূর্বে আমার টিউনের নিচের অংশ টুকু ভাল করে পড়ে নিন, নোট করুন অতপর কাজ শুরু করুন।
প্রথমে জেনে নিই বিট কয়েন কি?
বিটকয়েন হল ওপেন সোর্স ক্রিপ্টোগ্রাফিক প্রোটকলের মাধ্যমে লেনদেন হওয়া সাংকেতিক মুদ্রা। বিটকয়েন লেনদেনের জন্য কোন ধরনের অর্থনৈতিক প্রতিষ্ঠান, নিয়ন্ত্রনকারী প্রতিষ্ঠান বা নিকাশ ঘরের প্রয়োজন হয় না। ২০০৮ সালে সাতোশি নাকামোতো এই মুদ্রাব্যবস্থার প্রচলন করেন। বিটকয়েনের লেনদেন হয় পিয়ার টু পিয়ার বা গ্রাহক থেকে গ্রাহকের কম্পিউটারে বা মোবাইলে । বিটকয়েনের সমস্ত প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয় অনলাইনে একটি উন্মুক্ত সোর্স সফটওয়্যারের মাধ্যমে অথবা কোন ওয়েব সাইটের মাধ্যমে ।বর্তমানে ১টি বিটকয়েনের মূল্য প্রায় ২২৪.৭৫ ডলার, প্রায় ৩ মাস পূর্বে ছিল ৪৭৫.৩৫ ডলার । অনেকটা শেয়ার বাজারের মতই এর দাম উঠানামা করে, যাহা অনেকেই প্রতিনিয়ত আপডেট দেখে বুঝতে পেরেছেন।
অর্থাৎ বর্তমানে 1 Bit coin = $২২৫!!!
বিট কয়েন এর উপযোগীতা:
১। বিট কয়েন পদ্ধতি অনেকটা নতুন বিষয়। এটাও এক ধরনের পেইজা, পেপাল, মানি বুকার্স এর মত বিট কয়েন লেনদেন পদ্ধতি বা গেট ওয়ে। বর্তমানে পৃথিবীর অনেক দেশেই বিভিন্ন গেটওয়ে পেমেন্ট প্রসেস হিসাবে অনেক সাইটে বিট কয়েন পদ্ধতি যুক্ত করা হয়েছে। ইউরোপ, অআমেরিকা উন্নত দেশেই অল্প সময়েই বিট কয়েন পদ্ধতি জনপ্রিয়তা অর্জন করে নিয়েছে। খুব বেশী একটা সময় হয়ত নাই, যেখানে সমগ্র দেশে বিট কয়েন্ট পদ্ধতি চালু হয়ে যাবে। সম্প্রতি বাংলাদেশে অনেকেই বিট কয়েন আয় করছেন।৩। এর মাধ্যমে যে কোন জায়গাতে পেমেন্ট পরিশোধ, বিল প্রদান, বেতন-বোনাস দেওয়া যাবে। তাছাড়া বিট কয়েন মোবাইলে, ব্যাংক একাউন্ট কিংবা অন্য মাস্টার কার্ডে ট্রান্সপার করতে পারবেন।
৪। অন্য কোন শেয়ার মার্কেট কিংবা বিট কয়েন মার্কেটে এটা বিক্রয় করতে পারবেন।
বিট কয়েন একাউন্টঃ
আপনাকে প্রথমে একটি বিটকয়েন অ্যাড্রেস তৈরি করা লাগবে । এই অ্যাড্রেস সাধারনত ৩৪ Character -এর হয় । এই কারনেই এটা এতো বেশি সিকিউর । এটা মূলত বিট কয়েন গেটওয়ে পেমেন্ট প্রসেস বলা হয়ে থাকে। অর্থাত আপনি যে কোন সাইট হতে বিট কয়েন আয় করুন না কেন, এখানে সমস্ত বিট কয়েন আয় যুক্ত হয়ে যাবে। পরবর্তীতে এখান হতে সুবিধামত উইথ ড্র করতে পারবেন।কিভাবে একাউন্ট তৈরি করবেন:
একাউন্ট তৈরি/ওপেন করা খুব সহজ। প্রথমত আমার এই পোস্ট ভালভাবে পড়ে নিন। অতপর পোস্টের টিউটোরিয়াল অনুসরন করে বাকি কাজ করলেই হবে।১। প্রথমে এইলিঙ্কে যান
এরপর নিচের মত একটা পেজ আসবে
২। Email (1) এর বক্সে আপনার মেইল অ্যাড্রেস এবং Password(2) এর বক্সে আপনার পাসওয়ার্ড দিয়ে Create Bitcoin Wallet (3) লিঙ্কে ক্লিক করুন৩। এরপর আপনাকে ইমেইল অ্যাড্রেস ভেরিফাই করেত বলবে। আপনার ইমেইল অ্যাড্রেসে যান এবং VERIFY MY EMAIL ADDRESS-এ ক্লিক করুন। নতুন কোন উইন্ডো ওপেন হলে ক্লোজ করে দিন। অতপর এই সাইটে পূনরায় প্রবেশ করে লগইন করুন আপনার ইমেইল ও পাসওয়ার্ড দ্বারা ( রেজি: করার সময়ে যাহা ব্যবহার করেছিলেন)। যদি লগইন করতে পারেন তাহলে বুঝবেন সঠিকভাবে একাউন্টটি ক্রিয়েট করতে পেরেছেন। যদি লগইন না হয় তাহলে পূনরায় রেজি: করতে হবে।
৪। এখান থেকে Setting (1) থেকে Bitcoin Addresses(2) এর উপরে ক্লিক করলে নিচের মত একটা পেজ আসবে। এরপর Create New Address(3) করে কিছুক্ষণ অপেক্ষা করুন। নিচের মত একটা অ্যাড্রেস তৈরি হবে। এটাকে সেভ করে অথবা কপি করে রাখুন নোটপ্যাডে, পরে কাজে লাগবে মূলত বিট কয়েন সাইট হতে আয় এবং প্রতিবার লগইন করার জন্য।
৫। চাইলে একাউন্টটি আপনি ভ্যারিফাইড করে নিতে পারেন মোবাইল নং দ্বারা। এই জন্য একাউন্ট লগইন করে Verify a Phone অপশনে ক্লিক করুন। একটি বার্তা আপনার মোবাইলে যাবে। সেখানের প্রেরিত কোডটি এখানে ইনপুট করে দিলেই হবে। এই ক্ষেত্রে কয়েন-বেজ একাউন্টের নিরাপত্তা থাকবে। অবশ্য ব্যাংক একাউন্ট ভেরিফাইড কিংবা যুক্ত করার অপশন আসবে, আপাতত এটি করার প্রয়োজন নাই।
বিট কয়েন আয়ঃ
নিয়মাবলী:
প্রথম তো বিট কয়েন গেটওয়ে একাউন্ট তৈরি করলেন অনেকটা পেইজার মত। এবার তো আয় করতে হবে। আসলে বিট কয়েন নিয়ে আয় করার অনেক সাইট দেখেছি। কোনটিই আমার তেমন পচ্ছন্দ হয়নি। যে কয়টি সাইট দেখেছি অনেকটাই স্ক্যাম। অর্থাত বিট কয়েন নাম দিয়ে ব্যবসার ফায়দা লুটছে। তাছাড়া নিজে পর্যবেক্ষনে অআছি। যদি তেমন ভাল সাইট পাই তাহলে পরবর্তী পোস্টে জানাব। তবুও মন খারাপের কোন কারন নাই। ফ্রিভাবে বিট কয়েন পাবার জন্য আপনাদের এমন একটি সাইটের লিংক দিব যেখানে প্রতি ঘন্টাতে বিট কয়েন পাবেন কোন রকম কাজ ছাড়াই!!
১। প্রথমে এইলিঙ্কে যান
নিচের মত একটা পেজ আসবে । উক্ত কাজ গুলো করুন তথারুপ:
Your Bitcoin Address – এ কিছুক্ষণ আগে যে বিটকয়েন অ্যাড্রেস তৈরি করলেন সেটা দিন ।Password For Your Account – এখানে আপনার পাসওয়ার্ড দিন ।
Repeat Password – এখানে পুনরায় একই পাসওয়ার্ড দিন ।
Your Email – এখানে আপনার ইমেইল দিন ।
ব্যাস এরপর Sign upবাটনে ক্লিক করুন । আপনার একাউন্ট হয়ে গেছে । ইমেইল ভেরিফাই করা লাগবে না ।
অতপর বিট কয়েন সাইটে প্রবেশ করুন > Have Account ক্লিক করুন> এখানে কয়েনবেজ একাউন্টের ঠিকানা এবং পাসওয়ার্ড ব্যবহার করে লগইন করুন। ( কয়েনবেজ একাউন্টের ঠিকানা হচ্ছে- আপনি কয়েন বেইজ সাইটে রেজি: করার পর ৩৬ ওয়ার্ডের এলোমেলো যে লিংক পেয়েছিলেন সেটিকে বুঝাচ্ছি)২। এরপর ও পরের চিত্রে ২নং চিহ্নিত অংশের ঘরগুলো পুরন করুন এবং কেপচা দিয়ে LOGIN বাটনে ক্লিককরুন। এরপর নিচের মত পেজ আসবে। এরপর ১নং চিহ্নিত অংশের কেপচা দেখে ২নংচিহ্নিত বক্স পূরণ করে ROLL!(3) এ-ক্লিক করুন।
৩। এরপর যদি নিচের চিত্রের মত টাইমার(2) উঠা শুরু করে তাহলে আপনি Success ।আরযদি Invalid Code লেখা আসে তাহলে আবার TRY করুন হয়ে যাবে।এভাবে প্রতি ঘণ্টায় আপনি বিটকয়েন আর্ন করতে পারবেন। আবার ১ ঘন্টা পর আসুন এবং কেপচা পূরণ করে ROLL-এ ক্লিক করুন। দেখবেন একাউন্টে বিট কয়েন যোগ হয়েছে। এভাবে ১ঘণ্টা পরপর ওয়েবসাইটে যান এবং আর্ন করতে থাকুন। নিচের চিত্রে দেখুন ৩নংচিহ্নিত অংশে আমার আর্ন দেখাচ্ছে।
পেমেন্টঃ
এবার আসি পেমেন্টের কথায় । এটা ১০০% পে করে কারন একাউন্ট করার ১ বছরের মধ্যে প্রায় ১০০ বারের বেশী পে পেয়েছি । তাছাড়া আমার বন্ধুরা অনেকেই এটির সাথে সম্পর্কিত। তাদের অনেকেই প্রায় ১০-১৫ বারের বেশী পেমেন্ট পেয়েছে।
এরা প্রতি সোমবার পে করে । আপনার একাউন্ট Balance যদি 0.00005460 বিটকয়েনের বেশি হয় তাহলে সেটা অটোমেটিকভাবেসোমবারে আপনার একাউন্টে চলে যাবে । আপনার কিছু করতে হবে না ।যেমন এই পোস্টটি করেছি আমি নিজে পরীক্ষা করে। যেহেতু ফ্রিল্যান্স ও ব্লগ করার জন্য আমাকে মাঝেমধ্যে নেটে ১০-১৪ ঘন্টা থাকতে হয়। তাই এই সুযোগটা কাজে লাগাই। তেমন আপনিও লাগাতে পারেন। কেননা-
১। অন্য কোন পিটিসি সাইটের মত সময় নষ্ট হচ্ছে না। কিংবা ক্লিক করতে হচ্ছেনা। ফ্রিল্যান্স করার সাথে সাথেই উক্ত কাজটি করতে পারবেন। শুধুমাত্র প্রতি ঘন্টাতে ক্যাপচা পূরন করলেই হলো। অনেক ফ্রিল্যান্সার গণ বিট কয়েন হতেও আয় করছেন।
২। কোন কাজ না করলেও একাউন্ট ডিলেট কিংবা নষ্ট হবার ভয় নাই।
৩। যরা অল্প মেগাবাইট ব্যবহার করছেন। তারা প্রতি ঘন্টাতে এই সাইটে প্রবেশ করে কাজ শেষ হবার পর নেট কানেকশন বন্ধ করে দিন। অতপর পূনরায় একই কাজ করুন। মূল কথা সর্বদা নেট কানেকশন অযথা চালু করার প্রয়োজন নাই।
৪। এখনো যেহেতু ইউজার কম। সেহেতু এই সাইট বোধ হয় ফ্রিভাবে বিট কয়েন দিচ্ছে। পরবর্তীতে হয়ত কি হবে কে জানে! তাই মনে হয় সময় থাকতে বিট কয়েন অর্জন করতে সমস্যাটা কোথায়?
৫। এখানে কোন ইনভেস্ট, ডোনেট এমন কিছুর শর্ত নাই।
কিছু নির্দেশনা ও কাজের কথা:
১। আমি এই পোস্টে মূলত ২ টি লিংকের সাথে পরিচয় করিয়ে দিয়েছি তথারুপ এর
১ম টি হচ্ছে coinbase। এটি মূলত একটি পেমেন্ট গেটওয়ে। এখানে কোন বাড়তি আয়
হয় বলে ভূল করবেন না। কেননা, এই সাইট অনেকটা অন্য পেমেন্ট গেটওয়ের মত
যেমন: payapal, EGO pay, Payza ইত্যাদির মত। অর্থাত এখানে নিদিষ্ট অর্থ
থাকলে তা অন্যত্র ট্রান্সপার কিংবা উইথ ড্র করতে পারবেন।
২। এমনকি যে সব সাইট গুলো হতে বিট কয়েন আয় করবেন, সেখানের অর্থ গুলো এই
coinbase সাইটে- জমা হয়। coinbase সাইটটি আসল ও ইন্টারন্যাশনালভাবে
স্বীকৃত।
৩। বিট কয়েন একাউন্টে Multiply BTC অপশনে কোনরুপ পরিবর্তন আনবেন না তাতে
হিতে বিপরীত হতে পারে। যেমন আছে সেভাবেই কাজ করুন। অবশ্য রেফার অপশন দেখলে
দোষ নাই।
৪। মূলত কয়েনবেজ হতে টাকা কিভাবে ক্যাশ করবেন তা অবশ্যই আমার পরবর্তী
পোস্টে জানানো হবে, সেইজন্য অপেক্ষা করতে হবে। আপনাদের সুবিধার্তে কিভাবে
কি কাজ করলে সহজে বাংলাদেশে টাকা তুলতে পারবেন তার নিয়ম জানাতেই একটু দেরি
করছি। কারন বিভিন্ন উপায়ে/মাধ্যমে এই টাকা ক্যাশ করার সিস্টেম আছে। তার
মধ্যে সবচেয়ে ভাল কোনটি তা আপনাদের জানানোই আমার একান্ত লক্ষ্য।
৫। কয়েন বেজে মিনিমাম ০.০১০০০০btc হলেই টাকা ট্রান্সফার করতে পারবেন।
পরামর্শ হল: মিনিমান ০.৫০০০০btc না হওয়া পর্যন্ত ট্রান্সফার না করাই ভাল।
কারন এখানে প্রতি ট্রান্সফারে ০.০০২০০০btc চার্জ কাটে। তাই যত বেশি জমাতে
পারবেন তত লাভ। একটু সময় দিয়ে যদি ১.০ BTC ইনকাম করতে পারলে মন্দ কি!!
৬। কয়েনবেজ ব্যাংক একাউন্ট আপাতত ভেরিফাইড করা লাগবে না, শুধুমাত্র টাকা জমা থাকলেই হবে।
৭। freebitco সাইটটি পিওর সাইট। যারা Auto-Withdraw ENABLED করা আছে তাদের
0.00005460 হলেই কয়েনবেজ ওয়েলেটে অর্থ পৌঁছে যাবে। তাহলেই বুঝতে পারবেন
সত্যিই বিট কয়েন অর্জন করেছেন। অতপর: উক্ত একাউন্টে উক্ত পেমেন্ট সার্ভিসটি
Disable করে দিন। কারন এতে আপনার ফ্রি কয়েন আয় করার পরিমান(২২০-৪৫০) বেড়ে
যাবে।
৮। সুতরাং যতটুকু সময়-সুযোগ পান, কয়েন সাইটে বিট কয়েন উপার্জন করে যান।
অন্য পিটিসি সাইটের মত সময় তো লাগছেনা। যেখানে অনেকেই বিনা কারনে অনলাইন
থাকতেন, সেখানে এখন হতে সামান্য কিছু বিট কয়েন আপনার যদি সৌভাগ্য আনয়ন করে
তাতে তো লাভ আপনারই!!
সতর্কতা:
ক। উপরের যে দুইটি সাইটের লিংক দিলাম তা আমার কাছে সবচেয়ে ট্রাস্টেড ও জনপ্রিয়। এর পরেও আরো কিছু সাইট আছে সেখানে কাজ করতে হলে অবশ্যই আপনাকে জেনে বুঝে করতে হবে। কারন বিট কয়েনের অনেক স্ক্যাম সাইট গজাচ্ছে।খ। আপনার বিট কয়েনকে অন্য কারোর কাছে সেল করে টাকাতে কনভার্ট করে নিতে পারেন। এই ক্ষেত্রে সবচেয়ে বিশ্বস্ত কিংবা মুখোমুখি লেনদেন করলে ভাল হয়। সুতরা্ং যারা লেনদেন করবেন তারা নিজ দ্বায়িত্বে করবেন।
গ। যেহেতু বাংলাদেশে বিট কয়েন লেনদেন নিষিদ্ধ। সেহেতু আপনার আয় হলে আমার মত ডোমেইন ক্রয় বা অন্য কোন কাজে লাগাতে পারবনে। তবে একটা কখা কখনো অবৈধ কাজে ব্যবহার করতে যাবেন না।
ঘ। বিট কয়েন সাইট গুলো কতদিন চলবে তা আমি নিজেও জানিনা। তবে যতদিন থাকে থাকুক। চিন্তা নাই কারন আমার কোন পকেটের টাকা যাচ্ছে না।
ঙ। এক আইপি হতে একের অধিক একাউন্ট ওপেন করতে যাবেন না। ব্যান হতে পারেন।
বিটকয়েন কি?
বিটকয়েন কি?
Saturday, February 6, 2016
The Ultimate Neobux Strategy 2015
The Ultimate Neobux Strategy 2015
The Ultimate Neobux Strategy 2015 gives you the way to success and income with NeoBux. It’s a Complete Neobux Strategy on how to build towards a decent daily income of $10 to $50 without investing a single dollar.
What I am about to show you is a way to build your earnings to $50 a day without spending a penny. No hype, no fluff and at most 15 minutes a day